
লেখা বড় হলে পড়তে অসুবিধা হচ্ছে । আসলে ফেসবুকে যে সব অ্যাপলিকেশনের ছড়াছড়ি তাতে কে কার মত দেখতে মানে সেলিব্রিটির মতন, আর বাহুবলি-২ রিলিজ হবার পর, পুর্ব জন্মে নিজের কাটাপ্পাকে সবাই খুঁজে বেরাচ্ছেন, এসবের পর আর সময় থাকছে না । তাই লেখা ছোট ছোট করছি –
১.পুর্বদিকের ঘরে সবুজ পর্দা টাঙানোটাই ভালো।
২. পশ্চিম দিকে টাঙানোর সময় পর্দার রং হবে সাদা।
৩.উত্তরমুখী ঘরে পর্দার রং হবে নীল।
৪.দক্ষিণমুখী ঘরে এই পর্দাই লাল রঙের হবে।
আপনার প্রশ্ন হতে পারে তাহলে কি সবঘরের ক্ষেত্রে আলাদা আলাদা পর্দার রং হবে ?
না । আপনার যে দিকে মুল ফাটকের প্রবেশ সেই দিকের জন্য-ই উক্ত রং-এর প্রয়োগ করতে হবে। আরো বিশ্লেষন করলে জাতকের রাশি,গৃহের অবস্থান,গৃহটি কি কাজে ব্যবহার করা হবে তার উপর নির্ভর করবে পর্দার রং । বর্তমানে বাজারে রংবাহারি পর্দার বহুল সম্ভার দেখা যায়, আপনার সঠিক বিচার-ই সেই পর্দার কার্যক্ষমতা গুনাগুন বিচার করবে।
১. শোওয়ার ঘর – গোলাপি, আকাশি নীল বা হাল্কা যে কোনও রং।
২. ড্রইংরুম – ক্রিম, সাদা বা বাদামি রং।
৩. কিচেন – তেল-মশলা-রান্নার ঝাঁঝের দাপট। তাই লাল ও কমলা রং এই ঘরে জন্য ভালো।
৪. স্নানঘর- সাদা বা ফিকে নীল রং স্নানঘরের জন্য।
এগুলি হল সাধারন স্থুল বিচার। সুক্ষ বিচারে রং দ্বারা বাস্তুক্ষেত্রের- বাস্তুদোষ অনেকাংশে নির্মুল করা সম্ভব। আজ এইটুকু।